অধরা আলো’র কবিতা

 










আলোর গগন আঁধার ছুঁয়ে 


শতশত অভিযোগে না হয় হোক অভিমান 
একটু না হয় জমুক বুকে ব্যথার পাহাড় 
পড়তিস যদি হৃদয় ক্ষরণ, অতৃপ্তির কত দহন!
আত্মার পরিহাস আকাঙ্খার ছন্দ পতন। 
একলা আমি একলা আকাশ নিঠুর চাঁদের হাসি, 
তারার মেলায় মেঘের ভেলায় রোজ ভাসি। 
স্বপ্ন গাঁথি তোর দুয়ারে ময়ূরপঙ্খি পেখম মেলে
যাসনারে তুই দূরে চলে, খেয়া ঘাটে একলা ফেলে। 
চোখজুড়ে নিবিড় মায়ায় বন্ধনের হাতছানি 
স্পর্শেরই অনুভূতি শিহরিত তনু মনে। 
বিদ্যুতের তীব্র গতি রন্ধ্রেরন্ধ্রে অনুভবের ছোঁয়ায় মিশে
যন্ত্রণারই নোনা জলে প্রখর তৃষায় বুক ভাসে। 
তাইতো থাকি দূরেদূরে আলোর গগন আঁধার ছুঁয়ে
প্রলেপ মাখা মুখের ভীড়ে হাসির মাঝে দুঃখ পুষি। 
অঙ্গকে নয় অন্তরকে ছুঁয়ে দেখিস নিঃশ্বাসে, 
অন্ধ নয়ন খুলবে দ্বার অভিমান সব যাবে ধুয়ে।
..................................................
তুমি কি আমার হবে 
তুমি কি আমার হবে, একান্তই আমার 
  হবে কি? বলো না? বলো! 
যে তুমিতে শুধু আমিই করবো বিরাজ
তোমার অস্তিত্ব জুড়ে কেবল 
এই আমিটারই হবে বসবাস। 
যার আকাশের সীমানায় 
 মেঘ হয়ে মিশে রবো 
রংধনুর সাতটি রঙে ছড়াবো বর্ণচ্ছটা, 
তারা হয়ে জ্বলবো মিটিমিটি 
আঁধারের মাঝে চাঁদ হয়ে বিলাবো জোছনা কিরণ-জ্যোতি। 
তুমি কি আমার হবে, একান্তই আমার 
হবে কি? বলো না? বলো?
যে তোমাতে পরম বিশ্বাসে বক্ষ মাঝে 
পরম তৃপ্তিতে ফেলবো নিঃশ্বাস -প্রশ্বাস! 
যার ভেতরে খুঁজে পাব আমাকে আগলে রাখার তীব্র আকাঙ্খা, থাকবেনা আর না পাওয়ার বেদনাবিধুর দীর্ঘশ্বাস। 
তৃষ্ণার্ত হৃদয়ে পরিতৃপ্তির স্পর্শে মন সরোবরে প্রস্ফুটিত হবে কোমল পদ্ম,
উন্মত্ত উম্মাদনার উল্লাসে ছড়াবে রঙীন পল্লব কিরণ,  
যার নিঃসঙ্গতা ঘিরে থাকবে একান্তই
আমার বিচরণ। 
তুমি কি আমার হবে, একান্তই আমার 
হবে কি? বলো না? বলো!
..................................................
যদি তুমি থাকতে পাশে 
গভীর মায়ায় আচ্ছন্ন পৃথিবী তোমাতে 
         ঘুমহীন দীর্ঘ রজনী 
যদি তুমি থাকতে পাশে হতো কি এমন? 
         লাগতো কি একা? 
     কাটতো নিঃসঙ্গ নিরবতা। 
 জানো, আজ তোমায় বিহীন 
প্রতিটিক্ষণ অন্তরে চলে নিরব দহন, 
        জ্বলে-পুড়ে হচ্ছি নিঃশেষ! 
যায় কি সহ্য করা এই বেঁচে ও মরণ! 
যদি তুমি থাকতে পাশে হতো কি এমন? 
     লাগতো একা। 
             ভেবোছো ভুলে গেছি? 
নাগো ভুলিনি, কি করে ভুলবো তোমায়? 
         চাইলে কি বলো ভোলা যায়? 
তাহলে চোখে অশ্রু নদী বইতো কভু? 
     হৃদয়ে হতো ভালোবাসার প্লাবন। 
মর্ম যন্ত্রণা পারতো কি করতে ঘায়েল? 
            অন্তরে হত না তো ক্ষত । 
মাঝে মাঝে আনমনে লিখে ফেলি দীর্ঘ চিঠি 
            তখনি মনে পরে যায়, 
তুমিত এখন নেই, কখনো ছিলে ও না 
  আসবে ও না এই জীবন ময় শুধু 
           কেবল কল্পনায় তোমার বিরাজ  
নির্ঘুম রাতের অন্তহীন ভাবনার স্বপ্নের সারথি।
..................................................
শিক্ষকের মর্যাদা
শিক্ষক জাতির জ্ঞানগুরু সভ্যতার বাহক
তাঁরাই নতুনের কেতন উড়ানো মর্যাদার রক্ষক।
সম্মান আর পদ মর্যাদায় উচ্চ তাঁদের শির, 
শিক্ষার আলো ছড়াতে ব্যস্ত সদা, নাহি থাকে স্থির।
মর্যাদা আজ ক্ষুন্ন তাদের অসভ্যদের ভীড়ে, 
ভয়ে সন্ত্রস্ত আসতে পারবে কী আর নীড়ে ফিরে? 
অন্যায়ের প্রতিবাদে আজ যথাতথা হচ্ছে তারা খুন,
জাতির বিবেককে প্রশ্ন করি, কোথায় ধরেছে ঘুণ? 
গড়তে জাতি শপথ তাদের থাকে দৃঢ় অঙ্গীকার, 
শাসন বারণ ভালোবাসা, স্নেহ মায়াও থাকে যে অপার। 
ছাত্ররা আজ ধ্বংসের মুখে শ্রদ্ধা সম্মান ভুলে,
সদা নিত্য করে হর্ষ নৃত্য রঙ বাহারী চুলে।
ক্ষমতার দাম্ভিকতায় পথভ্রষ্ট রিপুর তাড়নায়, 
হিতাহিত মেধা শূন্য, মাতে অন্যায়ের খেলায়।
শিক্ষক ও ছাত্র মাঝে বাড়ছে অলুক দ্বন্দ্ব, 
কী করুণ! বাতাসে ভাসে শিক্ষকের লাশের গন্ধ।
শিক্ষাই জাতির মেরুদণ্ড বলবে কে বলো আজ?
শিক্ষা হারাচ্ছে মূলমন্ত্র, নষ্ট হচ্ছে ছাত্র সমাজ।  
শিক্ষকের মর্যাদা থাকুক অটুট আকাশ সমান।  
রুখতে হবে শক্ত হাতে রাখতে তাঁদের মান।
শিক্ষাই জাতির মেরুদণ্ড এটাই হোক ব্রত, 
সৎ আছি,
..................................................
শরতের স্নিগ্ধতা
গগন জুড়ে দীপ্তি শিখা শুভ্র মেঘের দল 
শরতের আগমনে মন হয় যে ব্যাকুল। 
সবুজ দিগন্ত বন বনানী প্রাণ খুলে তাই হাসে, 
প্রান্তর জুড়ে ধানের শীষ উল্লাসেতে ভাসে 
শ্রাবণ তাই মুখ লুকায়, বর্ষারানি চুপিসারে আসে।
শাপলা শালুক গঙ্গার জলে তরঙ্গ তোলে 
হাওয়ায় দোলে, 
মাঝি-মাল্লা নাও ভাসিয়ে সুরের তালে মন
 রাঙিয়ে চলে। 
গাছ-গাছালি ঝরায় পাতা মর্মর ধ্বনি তোলে! 
নতুনত্বে সাজায় ডালা বাহারি রং এর ফুলে। 
শিউলি ফুলে পথ ছেঁয়ে যায়, ভোরের আকাশ ঘিরে 
সুবাস ছড়ায় বাতায়নে, ফুল কলিরা মালা গেঁথে ভরে। 
নদীর ধারে চরের বিলে, ধূসর, কাঁশফুলেরা দোলে!
শরৎ রানি স্নিগ্ধতায়, ধরার বুকে, পশরা সাজায় মুগ্ধতা মেলে।
শিশির ভেজা উষার সকাল বিন্দু বিন্দু জল! 
কচু পাতায় শিশির জেনো মুক্ত দানার ঢল। 
শরত রানি আয়ু কমায় শীতকে জানায় নিমন্ত্রণ 
দিন যায় ছোট হয়ে রাত্রির আয়ু দীর্ঘক্ষণ।
..................................................
প্রাক্তন 
প্রাক্তন বলেই
 আমি বলি তুমি স্নিগ্ধ সূর্য উঠা ভোর, 
প্রতিটি দিবসের হাসিমাখা কর্মময় ক্ষণ। 
তুমি আমার অস্তিত্ব, আত্মা 
হৃদয় ঘিরে তোমার প্রতিবিম্ব সর্বক্ষণ। 
কেউ ছেড়ে গেলেই কি হারিয়ে যায়? 
বরং সে রয়ে যায় রক্তের লোহিত কনিকায় 
শিরায় শিরায় তার বিচরণ, কে বলে সে প্রাক্তন? 
 সে বর্তমান, কষ্ট, হাহাকার, নিরব অশ্রু, অতৃপ্তির 
দহন। 
ভোলা কি যায় তাকে? 
 তার প্রস্থান বিচরণ বাড়ায় কাব্যের ভাষায়, 
কবিতায়, গল্প, উপন্যাসে সর্বত্র দাপিয়ে বেড়ায়। 
চলে যাওয়া দৃঢ় করে ভালোবাসা গভীরতায়। 
প্রাক্তন বলেই-
 জেগে উঠে বসন্ত বিকালে শরতের কাঁশফুলে
 শুভ্র সাদা মেঘের আঁচলে। 
শ্রাবণের অঝর বৃষ্টিতে কদম ফুলের ডালে ডালে। 
প্রাক্তন বলেই 
স্পর্শ অনুরণিত স্পন্দন দেহের ভাঁজে ভাঁজে! 
জোছনা ভরা রাত, চন্দ্র, তারা, জোনাকির আলোয় ঘিরে। 
মন সাঝে ফিরবে বলে ধ্রুব তারার বেশে, 
অপেক্ষার ডালা ভরে একটু একটু সময় কুঁড়িয়ে।। 
..................................................
উপেক্ষা  
 উপেক্ষা জন্ম দেয়- কিঞ্চিত ক্রোধ
ভালোবাসা হয় ম্লান- অভিমান বাসা বাঁধে। 
একটু একটু করে- দুটি মন হয় বিছিন্ন, 
অভিযোগে ভারী হয়- চাওয়া পাওয়া গগন সমান। 
প্রশ্ন হয়না করা কেউ কাউকে- আত্ন অহমিকায় 
উভয়ের লেখা লিপি মুছে ফেলে- অনায়াসে। 
ধীরে ধীরে দূরত্ব বাড়ায়- হৃদয়ের গভীরে 
থেমে থাকেনা কিছুই তাহাতে- যাপিত সময়। 
ক্ষণে ক্ষণে নিঃসঙ্গতার চোরা কাটা- ধ্বংস করে 
খুঁড়ে খুঁড়ে নিঃশেষ করে গুনোপোকা- হৃদ গহবর! 
প্রিয়জনের অনিন্দ্য অবয়ব ভাসে- আঁখি পাতে 
গোধূলি বিকেল গুলো কাটে ভগ্নহৃদয়ে- অঝর। 
উভয়ের ভাবনায় হয়ত ভুলে গেছে- করেছে পর, 
মর্মাহত দুজনেই দু পাশে বাঁধে ঘর- দাম্ভিকতায়। 
তবুও মনের মনি কোঠায় কোথাও- যে লুকিয়ে থাকে, 
ভালোবাসা ঘেরা সেই- অনন্ত প্রহর।।
..................................................
আমি হীন তুমি 
সময় বয়ে যায়, কেটে যায় দিন 
আমি হীন তুমি জানি হয়েছো রঙিন, 
ফুল বাগিচায় কত ফুল ডাকে হাত ছানিতে
লুফে নেয় প্রেম-প্রীতি জীবন খেয়াতে। 
রঙিন ভোমর তুমি নতুনত্বে চাকচিক্যের ভীড়ে, 
খুঁজো সুখ রঙ্গশালার অন্দরমহল ঘিরে। 
বিলিয়েছি জীবনের মধুময় দিন,
প্রথম যৌবন, মনের অজান্তে কোন খেয়ালের ভুলে হলেমতোমাতে বিলীন।
সময়ের ব্যবধানে এখন যে জন্ম জননী, 
ভেবো দেখো একদিন সেও ছিলো রূপসী, সোহাগিনী।
প্রেমময় কত খুনঁসুটি, মধুময় দিবানিশি প্রহর, 
হাজার স্বপ্নের ফুলবাহারে সাজিয়েছিনু বাসর।
ধীরে ধীরে দায়িত্বের বন্দীশালায় ক্লান্ত, শ্রান্ত দেহ নিথর 
নিশি-দিন কাটে মোর, কবে কাটবে এ যন্ত্রণাক্লিষ্ট অপেক্ষার প্রহর। 
কত দিন কেটে যায় অবজ্ঞা অবহেলায়, 
আঁখিপাতে অশ্রু মোছে নিরবে আঁচল ছায়। 
বেমালুম ভুলে সব রঙ্গমঞ্চের রঙীন এ দুনিয়ায়,
আজ সুখ খুঁজো তুমি আমার বুক জমিন পিষে অন্য বক্ষ পিঞ্জিরায়। 
কত হাহাকার নিরব আর্তনাদ স্মৃতি মনে নিয়ে,
একদিন মোর নির্বাক দেহখানি সমাধিতে মাটিতে যাবে মিশে।
আমি হীন তুমি সুখে আছো, 
সুখেই থেকো, 
যদি কভু মনে পড়ে, মোর সমাধি পরে একটি আগরবাতি জ্বালিয়ে দিও।
..................................................
ভেসে যায় মন তোমাতেই 
অবশেষে কেউ এসে কানে কানে বলে যায় 
পরেছি প্রেমে তোমার, তুমি কি আপন করে নেবে? 
তোমার হৃদয়ের ছত্রছায়।  
     তোমাকে যে দেখতে চাই, 
ভোরের সোনালী আলোয়, সদ্যস্নাত ভেজা চুলে! 
এক নিঝুম দুপুরে একাকি কোন প্রকৃতির মাঝে 
      বট বৃক্ষের ছায়াতলে। 
তোমার ভাবনার অন্তরালে গভীর স্পর্শে 
     ভেসে যাক মন, 
এক অদেখা ভুবনের হাতছানিতে চলো ভেসে
          যাই শুধু তুমি আর আমি। 
ছায়াঘেরা অরন্যের পথ ধরে চলো হেঁটে যাই 
নগ্নপায় শুধু দুজনে দূর বহুদূরে। 
তোমার স্নিগ্ধ সুভাসে হই মাতাল নিবিড় আশ্লেষে। 
       ভয় কি তাতে?  বুক যদি কাঁপে থরথর 
          আখিঁ যদি হয় জলে টলমল, 
           জানো প্রথম প্রেমে এমনি হয়। 
তুমি বুঝ না আমায়? 
     বক্ষ মাঝে ঝড় তুলেছে লক্ষ অসুখ, 
রক্ত কণিকা হৃদ, স্পন্দন থেমে যাচ্ছে বারংবার! 
তোমায় দেখলেই বাকরুদ্ধ আমি আমাতেই 
লালাট বেয়ে ঝরে ঘাম, জ্বর তপ্ত শরীর জুড়ে 
        ভালোবাসা বুঝি একেই বলে। 
এসো না কাছাকাছি দুজনেই মধু- চুম্বনে 
ভালোবাসার রং লাগুক তনু- বদন চন্দনে। 
   চলো হাত ধরো বাঁধি দুজনে প্রেমের বন্ধনে।
..................................................
কবি ও কবিতা 
কবি - হায় 
কবিতা - হুম, বলো 
কবি - কই, তুমিতো কোন উত্তর দিলে না আমায়? কিছু বললে না যে!
 
কবিতা - ওওও হ্যাঁ, প্রিয় কাব্য আমার! তুমি যেন কী চেয়েছিলে আমার কাছে! 
কিন্তু কী দেবো তোমায়? কী আছে আমার, বল। আমার চেহারা পড়ে কেউ হাসে, কেউ কাঁদে, কেউ পদ্যরসে আপ্লুত হয়। এ ছাড়া আমার কী দেয়ার আছে? বলো, বলো না?
কবি- কিছু যদি না পাও তোমার করিডোরে অসংখ্য গোলাপ ফুটেছে, সেখান থেকেই দুটি না হয় দাও আমায় ভালোবেসে,
মমতা আর প্রণয়ের আশ্লেষে।
কবিতা - গোলাপে তো কাঁটা আছে, তাই দিয়ে সে ফুল,
না করলাম কোন ভুল। কাঁটা যে বিঁধবে তোমার গায়।  
কবি - কি বলো তুমি ফুল দিলে ভুল কেনো হবে?  ফুল তো সুন্দর, পবিত্র, শ্বাশত -সত্য।
 কি করে ভুল হতে পারে?  তুমি কি ভুলে গেছো
 "সত্যম শিবম সুন্দরম"!!
কবিতা - জানি না আমি, তবে আমি যে নারী শত দোষ, কলঙ্ক সে-তো আমারি। 
কবি - হুম তুমি নারী, তুমি কবির কবিতা, তুমি প্রেয়সী, তুমি প্রিয়তমা, তুমিই জায়া, তুমিই অনুপ্রেরণা, তুমি জন্মদাত্রী, তুমিই জননী। 
কবিতা - তবে বলো কি আছে আমার তোমাকে দেবার? 
কবি - সবচেয়ে সত্য তুমি আছো, আছে তোমার মন। দিবে যদি দাও ওই টুকই, আর কিছু চায় না তো মন। 
কবিতা - কী রকম? একটু বুঝিয়ে বলো, প্লিজ 
কবি - হাতে রাখ হাত... চলো দীর্ঘ পথ, দাও প্রাণের ছোঁয়া, হৃদয় স্পন্দন, একটু মিষ্টি আলিঙ্গন, তোমার মন সরোবরে না হয় করলাম অবগাহন। 
ভালোবাসায় ভরিয়ে দিলে এ জীবন। 
কবিতা - ছি! ছি!  এ কথা বলো না।
লোক নিন্দা করবে তোমার!
 তুমি কি জানো না?  তুমি কবি আমি তোমার কবিতা! হয়তো কোন কবির বাঁশির রাগিণী!
কীভাবে হবে বলো কারো অনুরাগিণী!
কবি - তুমিতো প্রেয়সী প্রিয়তমা। 
তোমার ঐ হরিণী, আয়তলোচনা চোখের বাকাঁ চাহনি, মিষ্টি মধুর হাসি- 
সেতো অমৃত সুধা, প্রিয় সুবাসিনী! এই টুকুই দাওনা আমায়। 
কবিতা - না গো, না! এ হয় না, এ হওয়ার নয়। তুমি বরং অন্য কিছু চাও গো!  
কবি - আছে তোমার মাতৃত্ব, সতীত্ব... সবচেয়ে বড় হচ্ছে তোমার দেবীত্ব, তুমিই তো নরের জগৎ সঞ্চারিণী।।

⭐ FOR ANY HELP PLEASE JOIN

🔗 MY OTHERS CHANNELS

🔗 FOLLOW ME

🔗 MY WEBSITE

🔗 CALL ME
+8801819515141

🔗 E-MAILL
molakatmagazine@gmail.com

No comments

নির্বাচিত লেখা

আফসার নিজাম’র কবিতা

ছায়া ও অশ্বথ বিষয়ক খ-কবিতা এক/ক. সূর্য ডুবে গেলে কবরের ঘুমে যায় অশ্বথ ছায়া একচিলতে রোদের আশায় পরবাসী স্বামীর মতো অপেক্ষার প্রহর কাটায় প্রাচী...

Powered by Blogger.