বিষাদ সিন্ধু : মীর মশাররফ হোসেন_উদ্ধার পর্ব : ৪৬তম প্রবাহ

 

তো­মার দু­র্দ­শা কেন? কোন কু­ক্রিয়ার ফলে তো­মার দশা ঘটিয়াছে? যখন পাপ করিয়াছি­লে, তখন কি তো­মার মনে কোন কথা উদয় হয় নাই? এখন লো­কালয়ে মুখ দে­খা­­তে এত লজ্জা কেন? খোল, খোল, মু­খের আব­রণ খোল; দে­খি কি হইয়াছে। চি­­পা­পী পা­­­থে দণ্ডায়মান হই­লে হি­তা­হিত জ্ঞান অণু­মা­ত্রও তা­হার অন্ত­রে উদয় হয় না। যেন-তেন প্র­কা­রেণ পা­পকূপে ডু­বি­তে পা­রি­লেই এক প্র­কা­রে রক্ষা পায়,-কি­ন্তু পর­ক্ষ­ণে অব­শ্যই আত্ম­গ্লা­নি উপ­স্থিত হয়
পা­ঠক! লে­­নীর গতি বড় চমৎকার। ষষ্ঠ প্র­বা­হে কো­থায় লইয়া গিয়াছি, আবার সপ্তম প্র­বা­হে কো­থায় আনিয়াছি। সম্মু­খে পবি­ত্র রওজা, পু­ণ্যভূমি মদি­নার সেই রওজা। পবি­ত্র রওজার মধ্যে অন্য লো­কের গমন নি­ষেধ, -কথা আপ­না­রা পূর্ব হই­তেই অব­গত আছেন। আর যা­হার জন্য উপ­রে কয়েক­টি কথা বলা হইল সে আগ­ন্তুক কী করি­তে­ছে, দে­খি­তে­ছেন? সে পা­পী পা­­মো­চন জন্য এখন কি কি করি­তে­ছে, দে­খি­তে­ছেন? রওজার বহি­র্ভা­­স্থ মৃ­ত্তি­কার ধূলি অন­­রত মু­খে-মস্ত­কে মর্দন করি­তে­ছে, আর বলি­তে­ছে, "প্র­ভু রক্ষা কর। হে হা­বি­বে খো­দা, আমায় রক্ষা কর। হে নূরন­বী হজ­রত মো­হা­ম্মদ, আমায় রক্ষা কর। তু­মি ঈশ্ব­রের প্রিয় বন্ধু। তো­মার না­মের গু­ণে নর­কা­গ্নি নর­দেহ নি­­টে আসি­তে পা­রে না। তো­মার রওজার পবি­ত্র ধূলি­তে শত শত জরা­গ্র­স্ত মহা­ব্যা­ধি­গ্র­স্ত ব্য­ক্তি নী­রোগ হইয়া সু­কা­ন্তি লাভ করি­তে­ছে, তা­হা­দের সা­­ঘা­তিক বি­ষের বি­ষা­ক্ত গুণ হ্রাস হই­তে­ছে। সেই বি­শ্বা­সে এই নরা­ধম পা­পী বহু কষ্টে পবি­ত্র ভূমি মদি­নায় আসিয়াছে। যদিও আমি প্র­ভু হো­সে­নের সহিত অমা­নু­ষিক ব্য­­হার করিয়াছি-দয়াময়! হে দয়াময় জগ­দীশ! তো­মার করু­ণা-বা­রি পা­ত্র­ভে­দে নি­­তিত হয় না। দয়াময়! তো­মার নি­কট সক­লই সমান। জগ­দীশ! এই পবি­ত্র রওজার ধূলির মা­হা­ত্ম্যে আমায় রক্ষা কর।"
ক্র­মে এক-দুই করিয়া জন­তা বৃ­দ্ধি হই­তে লা­গিল। আগ­ন্তু­কের আত্ম­গ্লা­নি মু­ক্তি­কা­­নার প্রা­র্থ­না শু­নিয়া সক­লেই সমুৎসুক হইয়া, কো­থায় নি­বাস, কো­থা হই­তে আগ­মন, এই সকল প্র­শ্ন করি­তে লা­গিলআগ­ন্তুক বলিল, "আমার দু­র্দ­শার কথা বলি। ভাই রে! আমি ইমাম হো­সে­নের দাস। প্র­ভু যখন সপ­রি­বা­রে কু­ফায় গম­নের জন্য মদি­না হই­তে যা­ত্রা করেন, আমি তাঁহার সঙ্গে ছি­লাম। দৈব নি­র্বা­ন্ধে কু­ফার পথ ভু­লিয়া আম­রা কা­­বা­লায় যাই।"
সক­লে মহা­ব্য­স্তে-"তা­­পর? তা­­পর?"
"তা­­পর কা­­বা­লায় যাইয়া দে­খি যে, এজি­দ্ সৈন্য পূর্বেই আসিয়া ফো­রা­­­দীকূল ঘি­রিয়া রা­খিয়াছে। এক­বি­ন্দু জল­লা­ভের আর আশা নাই। আমার দে­­­ধ্যে কে যেন আগুন জ্বা­লিয়া দিয়াছে। সমুদয় বৃ­ক্তা­ন্ত, আমি এক­টু সু­স্থ না হই­লে বলি­তে পা­রিব না। আমি জ্ব­লিয়া-পুড়িয়া মরি­লাম।"
মদি­না­বা­সী­রা আরো ব্য­স্ত হইয়া জি­জ্ঞা­সা করি­লেন, "তা­­পর কী হইল, বল; জল না পাইয়া কী হইল?"
"আর কী বলিব-রক্তা­­ক্তি, মার মার, কাট কাট,-আর­ম্ভ হইল, প্র­ভাত হই­তে সন্ধ্যা পর্য­ন্ত কে­বল তর­বা­রি চলিল; কা­­বা­লার মা­ঠে রক্তের স্রোত বহি­তে লা­গিল, মদি­নার কেহ বাঁচিল না!"
"ইমাম হো­সেন, ইমাম হো­সেন?"
"ইমাম হো­সেন সী­মার হস্তে শহী­দ্ হই­লেন।"
সম­স্ব­রে আর্ত­নাদ সজো­রে বক্ষে করা­ঘাত হই­তে লা­গিল। মু­খে "হায় হো­সেন! হায় হো­সেন!!"
কেহ কাঁদিয়া কাঁদিয়া বলি­তে লা­গিল, "আম­রা তখ­নই বা­রণ করিয়াছি­লাম যে, হজ­রত মদি­না পরি­ত্যাগ করি­বেন না। নূরন­বী হজ­রত মো­হা­ম্ম­দের পবি­ত্র রওজা পরি­ত্যাগ করিয়া কোন স্থা­নে যা­­বেন না।"
কেহ কেহ আর কোন কথা না শু­নিয়া ইমাম শো­কে কাঁদি­তে কাঁদি­তে পথ বা­হিয়া যা­­তে আর­ম্ভ করি­লেন। কেহ কেহ স্থা­নে মা­থায় হাত দিয়া বসিয়া পড়িলেন। কেহ জি­জ্ঞা­সা করি­লেন, "তা­­পর, যু­দ্ধ অব­সা­নের পর কী হইল?"
"যু­দ্ধ অব­সা­নের পর কে কো­থায় গেল, কে খুঁজিয়া দে­খে। স্ত্রী­লো­­­ধ্যে যা­হা­রা বাঁচিয়া ছিল, ধরিয়া ধরিয়া উটে চড়াইয়া দা­মে­স্কে লইয়া গেল। জয়নাল আবে­দীন যু­দ্ধে যায় নাই, মা­রাও পড়ে নাই। আমি জঙ্গ­লে পলাইয়া ছি­লাম। যু­দ্ধ শে­ষে ইমা­মের সন্ধান করি­তে রণ­ক্ষে­ত্রে শে­ষে ফো­রাত নদী­তী­রে গিয়া দে­খি যে, এক বৃ­ক্ষ-মূল হো­সে­নের দেহ পড়িয়া আছে, কি­ন্তু মস্তক নাই, রক্ত­মা­খা খঞ্জ­­খা­নিও ইমা­মের দে­হের নি­কট পড়িয়া আছে। আমি পূর্ব হই­তে জা­নি­তাম যে, ইমা­মের পায়জা­মার বন্ধ­­ধ্যে বহুমূল্য এক­টি মু­ক্তা থা­কিত। সেই মু­ক্তা লো­ভে দে­হের নি­­টে গিয়া যে­মন খু­লি­তে­ছি, অম­নই ইমা­মের বাম হস্ত আসিয়া সজো­রে আমার দক্ষিণ হস্ত চা­পিয়া ধরিল। আমি মহা ভীত হই­লাম, সে হাত কি­ছু­তেই ছাড়ে না। মু­ক্তা­­রণ করা দূরে থা­কুক, আমার প্রাণ লইয়া টা­না­টা­নি। সাত-পাঁচ ভা­বিয়া নি­­­স্থ খঞ্জর বাম হস্তে উঠাইয়া সেই পবি­ত্র হস্তে আঘাত করি­তেই, হাত ছাড়িয়া গেল। কি­ন্তু কর্ণে শু­নি­লাম-"তুই অনু­গত দাস হইয়া আপন প্র­ভুর সহিত এই ব্য­­হার করি­লি? সা­মা­ন্য মু­ক্তা­লো­ভে ইমা­মের হস্তে আঘাত করি­লি? তোর শা­স্তি-তোর মুখ কৃ­ষ্ণ­­র্ণ কু­কু­রের মু­খে পরি­ণত হউক, জগ­তেই নর­কা­গ্নির তা­পে তোর অন্তর, মর্ম, দেহ সর্ব­দা জ্ব­লি­তে থা­কুক।"
"এই আমার দু­র্দ­শা, এই আমার মু­খের আকৃ­তি দে­খুন। আমি আর বাঁচিব না, সমুদয় অঙ্গে যেন আগুন জ্ব­লি­তে­ছে। আমি পূর্ব হই­তেই জা­নি যে, হজ­­তের রওজার ধূলি গায়ে মা­খি­লে মহা­রোগও আরো­গ্য হয়, জ্বা­লা-যন্ত্র­ণা সক­লই কমিয়া জল হইয়া যায়। সেই ভর­সা­তেই মহা কষ্টে কা­­বা­লা হই­তে এই পবি­ত্র রওজায় আসিয়াছি।"
মদি­না­বা­সি­গণ পর্য­ন্ত শু­নিয়াই আর কেহ তা­হার দি­কে ফি­রিয়া চা­হি­লেন না। সক­লেই ইমাম-শো­কে কা­তর হই­লেন। নগ­রের প্র­ধান প্র­ধান এবং রা­­সি­­হা­সন-সং­স্র­বী মহোদয়গণ, সেই সময়ে নগ­­­ধ্যে ঘো­­ণা করিয়া কি কর্ত­ব্য স্থির করি­বার জন্য, রওজার নি­­­স্থ উপা­­না -মন্দির সম্মু­খে মহা­­ভা আহ্বান করিয়া এক­ত্রিত হই­লেন
কেহ বলি­লেন, "এজি­­কে বাঁধিয়া আনি।"
কেহ বলি­লেন, "দা­মে­স্ক নগর ছা­­খার করিয়া দেই।"
বহু তর্ক-বি­­র্কের পর শে­ষে সু­স্থির হইল যে, "নায়ক বি­­নে স্ব-স্ব প্রা­ধা­ন্যে ইহার কোন প্র­তি­কা­রই হই­বে না। আম­রা মদি­নার সি­­হা­­নে এক­জন উপ­যু­ক্ত লো­­কে বসাইয়া তা­হার অধী­­তা স্বী­কার করি।প্র­বল তর­ঙ্গ­­ধ্যে শি­ক্ষিত কর্ণ­ধার বি­­নে যে­মন তরী রক্ষা কঠিন, রা­­বি­প্লব বি­­দে এক­জন ক্ষ­­তা­শা­লী অধি­নায়ক না হই­লে, রা­জ্য রক্ষা করাও সে­ইরূপ মহা কঠিন। স্ব-স্ব প্রা­ধা­ন্যে কোন কা­র্যে­রই প্র­তুল নাই।"
সমা­গত দল­­ধ্য হই­তে এক­জন বলিয়া উঠি­লেন, "কা­হার অধী­­তা স্বী­কার করিব? পথের লোক ধরিয়া কী মদি­নার সি­­হা­­নে বসা­­তে ইচ্ছা করেন? মদি­না­বা­সী­রা কো­ন্ অপ­রি­চিত নীচ বং­শীয়ের নি­কট নত­শি­রে দণ্ডায়মান হই­বে। প্র­ভু মো­হা­ম্ম­দের বং­শে তো এমন কেহ নাই যে, তাঁহা­কে সি­­হা­­নে বসাইয়া জন্মভূমির গৌ­রব রক্ষা করিব।"
প্র­থম বক্তা বলি­লেন, "কোন চি­ন্তা নাই, মো­হা­ম্মদ হা­নি­ফা এখ­নো বর্ত­মান আছেন। হো­সে­নের পর তি­নি আমা­দের পূজ্য, তি­নিই রা­জা। ইহার পর হো­সে­নের আরো বৈমা­ত্রেয় ভ্রা­তা অনেক আছেন। কা­­বা­লার এই লো­­­র্ষক ঘট­না শু­নিয়া, তাঁহা­রা কি স্ব-স্ব সি­­হা­­নে বসিয়াই থা­কি­বেন? ইহার পর নূরন­বী মো­হা­ম্ম­দের ভক্ত অনেক রা­জা আছেন; এই সকল ঘট­না তাঁহা­দের কর্ণ­গো­চর হই­লে তাঁহা­রাই কি নি­শ্চি­ন্ত­ভা­বে থা­কি­বেন? এজি­দ্ ভা­বিয়াছে কী? মনে করিয়াছে যে, হো­সে­­বংশ নি­র্বংশ করিয়াছি-নি­শ্চি­ন্তে থা­কি­বে; তা­হা কখ­নোই ঘটি­বে না, চতু­র্দিক হই­তে সম­রা­নল জ্ব­লিয়া উঠি­বে। আম­রা এখ­নই উপ­যু­ক্ত এক­জন কা­সেদ হনু­ফা­­­রে প্রে­রণ করি। আপা­­তঃ মো­হা­ম্মদ হা­নি­ফা­কে সি­­হা­­নে বসাইয়া যদি জয়নাল আবে­দীন প্রা­ণে বাঁচিয়া থা­কেন, তবে তাঁহার উদ্ধা­রের উপায় করি। সঙ্গে সঙ্গে এজি­দের দর্প চূর্ণ করি­তেও সক­লে আজ প্র­তি­জ্ঞা­­দ্ধ হই।"
সক­লে এই প্র­স্তা­বে সম্মত হই­লেন, তখন হনু­ফা­­­রে কা­সেদ প্রে­রিত হইল
প্র­থম বক্তা পু­­রায় বলি­লেন, "মো­হা­ম্মদ হা­নি­ফা মদি­নায় না-আসা পর্য­ন্ত আম­রা কি­ছুই করিব না। শো­­­স্ত্র যা যে অঙ্গে ধা­রণ করিয়াছি রহিল। জয়নাল আবে­দী­নের উদ্ধার, এজি­দের সমু­চিত শা­স্তি বি­ধান না করিয়া আর শোক-সি­ন্ধুর প্র­বল তর­ঙ্গের প্র­তি কখ­নোই দৃ­ষ্টি করিব না। আঘাত লা­গুক, প্র­তি­ঘা­তে অন্তর ফা­টিয়া যা­উক, মু­খে কি­ছুই বলিব না। কি­ন্তু সক­লেই ঘরে ঘরে যু­দ্ধ-সা­জের আয়োজ­নে প্র­স্তুত হও।"
এই প্র­স্তা­বে সক­লে সম্মত হইয়া সভা­­ঙ্গ করি­লেন। হো­সেন-শো­কে সক­লেই অন্ত­রে কা­তর; কি­ন্তু নি­তা­ন্ত উৎসা­হে যু­দ্ধ সজ্জার আয়োজ­নে ব্যা­পৃত হই­লেন। নগ­­বা­সি­­ণের অঙ্গে, দ্বি­তল ত্রি­তল গৃহ-দ্বা­রে এবং গবা­ক্ষে শো­­চি­হ্ন। নগ­রের প্রা­ন্ত­সী­মায় শো­কসূচক ঘোর নী­­­র্ণ নি­শান উড্ডীন হইয়া জগৎ কাঁদা­­তে লা­গিল
এদি­কে দা­মে­স্ক­­­রে আবার রণ­ভে­রী বা­জিয়া উঠিল। এজি­দের লক্ষা­ধিক সৈন্য সমর সা­জে সজ্জিত হইয়া মদি­না­ভি­মু­খে যা­ত্রা করিল। হা­নি­ফার মদি­না আগ­­নের পূর্বেই সৈন্য­গণ মদি­না-প্র­বে­­­থে অব­স্থি­তি করিয়া, হা­নি­ফার গম­নে বা­ধা দি­বে, ইহাই মারওয়ানের মন্ত্র­ণা। মো­হা­ম্মদ হা­নি­ফা প্র­­মে কা­­বা­লায় গমন করি­বেন, তৎপরে মদি­নায় না যাইয়া মদি­না­বা­সী­দের অভি­মত না লইয়া হজ­­তের রওজা পরি­­র্শন না করিয়া, কখ­নোই দা­মে­স্ক আক্র­মণ করি­বেন না-ইহাই মারওয়ানের অনু­মান। সু­­রাং মদি­না-প্র­বে­­­থে সৈন্য সম­বেত করিয়া রা­খাই আব­শ্যক এবং সেই প্র­বে­­­থে হা­নি­ফার দর্প চূর্ণ করিয়া, জী­বন শেষ করাই যু­ক্তি।সেই সি­দ্ধা­ন্তই নি­র্ভুল মনে করিয়া এজি­দ্ মারওয়ানের অভি­­তে মত দিল;-তাই আবার রণ­ভে­রী বা­জিয়া উঠিল। ওত্বে অলীদ দা­মে­স্ক হই­তে আবার মদি­না­ভি­মু­খে সৈন্য­সহ চলিল। হা­নি­ফার প্রাণ বি­নাশ, কি বন্দি করিয়া দা­মে­স্কে প্রে­রণ না-করা পর্য­ন্ত মদি­না আক্র­মণ করি­বে না। কা­রণ মো­হা­ম্মদ হা­নি­ফা­কে পরা­স্ত না করিয়া মদি­নার সি­­হা­সন লাভ করি­লে কোন লাভ নাই। বরং না­না বি­ঘ্ন, না­না আশ­ঙ্কা; এই যু­ক্তির উপর নি­র্ভর করিয়াই ওত্বে অলীদ মদি­না­ভি­মু­খে যা­­তে লা­গিল। ওত্বে অলীদ নি­র্বি­ঘ্নে যা­­তে থা­কুক, আম­রা এক­বার হা­নি­ফার গম্য-পথ দে­খিয়া আসি

#উপন্যাস
#মোলাকাত
#সাহিত্য_ম্যাগাজিন
#Molakat
#ওয়েব_ম্যাগাজিন
#সাহিত্য
#বিষাধসিন্ধু
#মীর_মশাররফ_হোসেন

No comments

নির্বাচিত লেখা

আফসার নিজাম’র কবিতা

ছায়া ও অশ্বথ বিষয়ক খ-কবিতা এক/ক. সূর্য ডুবে গেলে কবরের ঘুমে যায় অশ্বথ ছায়া একচিলতে রোদের আশায় পরবাসী স্বামীর মতো অপেক্ষার প্রহর কাটায় প্রাচী...

Powered by Blogger.