বিষাদ সিন্ধু : মীর মশাররফ হোসেন_উদ্ধার পর্ব : ৬৫তম প্রবাহ

 
এক দু­­খের কথা শেষ না-হই­তেই আর এক­টি কথা শু­নি­তে হইল। জয়নাল আবে­দী­­কে অদ্যই শূলে চড়াইয়া জেয়াদের প্র­তি­শোধ লইব, এজি­দের এই প্র­তি­জ্ঞা
জয়নাল বন্দি­গৃ­হে নাই, এক­থা এজি­দ্প­ক্ষীয় এক­টি প্রা­ণীও অব­গত নহে। মারওয়ান কা­রা­গা­রের বহি­র্দ্বা­রে উপ­স্থিত হইয়া প্র­­রী­কে অনু­­তি করিল, "তো­­রা কয়েক­জন জয়না­­কে ধরিয়া আন! সা­­ধান, আর কা­হা­কেও কি­ছু বলিয়ো না।"
মন্ত্রী­­রের আজ্ঞায় প্র­­রি­গণ কা­রা­গা­­­ধ্যে প্র­বেশ করিল। ক্ষ­­কাল পরে ফি­রিয়া আসিয়া বলিল, "জয়নাল আবে­দীন গৃ­হে নাই।"
মারওয়ানের মস্তক ঘু­রিয়া গেল, অশ্ব­পৃ­ষ্ঠে আর থা­কি­তে পা­রিল না। উদ্বি­গ্ন­চি­ত্তে স্বয়ং অনু­­ন্ধান করি­তে চলিল, কা­রা­গৃ­হের প্র­ত্যেক কক্ষ তন্ন­­ন্ন করিয়া দে­খিল, কোন সন্ধান পা­ইল না। হো­সেন-পরি­­নের চি­ত্ত­বি­কার এবং হাব-ভাব দে­খিয়া নি­শ্চয় বু­ঝিল, জয়নাল বিষয়ে ইঁহা­রাও অজ্ঞাত। বি­­ম্ব না করিয়া নগ­­­ধ্যে অনু­­ন্ধা­নে প্র­বৃ­ত্ত হইল
ওদি­কে মো­হা­ম্মদ হা­নি­ফা এক বি­পদ হই­তে উত্তী­র্ণ হইয়া দ্বি­তীয় বি­পদ সম্মু­খে করিয়া বসি­লেন। তি­নি বলি­তে লা­গি­লেন,-"যা­হার জন্য মহা­সং­গ্রাম, যা­হার উদ্ধার জন্য মদি­না হই­তে দা­মে­স্ক পর্য­ন্ত স্থা­নে স্থা­নে শো­ণি­­প্র­বাহ, শত শত বী­­­রের আত্ম­বি­­র্জন, মদি­নার সি­­হা­সন শূন্য,-হায়! হায়! সেই জয়না­লের প্রা­­বধ! ইহা অপে­ক্ষা দু­­খের কথা আর কী আছে? ওমর আলী­কে ঈশ্বর রক্ষা করিয়াছেন, সেই ক্রো­ধে এজি­দ্ জয়না­­কে শূলে চড়াইয়া সং­হার করি­বে। হায়! হায়! যা­হার উদ্ধার জন্য এতদূর আসি­লাম, যা­হার উদ্ধার জন্য এত আত্মীয়-বন্ধু হা­রা­­লাম,-হায়! হায়! আজ স্ব­­ক্ষে তা­হার বধ­ক্রিয়া দে­খি­তে হইল! কো­ন্ পথে কো­ন্ কৌ­­লে আনিয়া শূলে চড়াই­বে, তা­হার সন্ধান কী প্র­কা­রে করি-উদ্ধা­রের উপায়ই-বা করি কি প্র­কা­রে?সন্ধান করিয়া কোন ফল দে­খি না। সা­মা­ন্য সু­যোগ পা­­লে যে নি­জের উদ্ধার নি­জে করি­তে পা­রি­বে, সে ক্ষ­­তা কি তা­হার মস্ত­কে আছে?"
"হায়! হায়! আমার সকল আশাই মি­টিয়া গেল! কেন দা­মে­স্কে আসি­লাম? কেন এত প্রা­­বধ করি­লাম? কেন ওমর আলী­কে কৌ­­লে উদ্ধার করি­লাম? ওমর আলীর প্রাণ দিয়াও যদি জয়না­­কে রক্ষা করি­তে পা­রি­তাম, তা­হা হই­লেও উদ্দে­শ্য ঠিক থা­কিত, বোধ হয়, ইমাম বংশও রক্ষা পা­ইত। দয়াময়! করু­ণাময়! জয়না­­কে রক্ষা করিয়ো। আজ আমার বু­দ্ধির বি­­র্যয় ঘটিয়াছে! ভে­রীর বা­­নার সহিত ঘো­­ণার কথা শু­নিয়া আমার মস্ত­কের মজ্জা শু­ষ্ক হইয়া যা­­তে­ছে। ভ্রা­তঃ ওমর আলী, ভ্রা­তঃ আক্কেল আলী (বা­­রাম), প্রিয় বন্ধু মস্হাব, চি­­হিতৈষী গা­জী রহ­মান কো­থায়? তো­­রা জয়না­লের প্রাণ রক্ষার উপায় কর, আমি কি­ছুই স্থির করি­তে পা­রি­লাম না, চতু­র্দিক অন্ধ­কার দে­খি­তে­ছি!"
গা­জী রহ­মান বলি­লেন, "বা­­শা না­­দার! আপ­নি ব্য­স্ত হই­বেন না। ধৈর্য ধা­রণ করুন, পরম কা­রু­ণিক পর­মে­শ্ব­রের প্র­তি নি­র্ভর করি­লে অব­শ্যই শা­ন্তি­বোধ হই­বে। মনে করি­লাম, আজই যু­দ্ধ শেষ, জী­­নের শেষ। যে কল্প­না করিয়া আজ পর্য­ন্ত এজি­দের শি­বির আক্র­মণ করি নাই, সে কল্প­নার ইতি এখ­নই হইয়া গেল। কোন উপায়ে অগ্রে জয়না­­কে হস্ত­গত করাই আমার উদ্দে­শ্য ছিল। কা­রণ এজি­দ্ রী­তি­নী­তির বা­ধ্য নহে। স্বে­চ্ছা­চার কল­ঙ্ক­রে­খায় তা­হার আপা­­­স্তক জড়িত। এই দে­খুন জেয়াদ মা­রা পড়িল, জয়না­লের প্রা­­­ধের আজ্ঞা প্র­চার হইল, এই সকল ভা­বিয়া চি­ন্তিয়া স্থির করিয়াছি­লাম, যে­দিন জয়নাল হস্ত­গত হই­বে, সেই দি­নই এই যু­দ্ধের শেষ অঙ্ক অভিনয় করিয়া এজি­দ্বধ কা­ণ্ডে যব­নি­কা পতন করিব। বা­­শা না­­দার! যদি তা­হাই না হইল, তবে আর বি­­ম্ব কী? ভ্রা­তৃ­গণ! চি­ন্তা কী? সাজ সম­রে! বন্ধু­গণ! সাজ সম­রে-বা­জাও ডঙ্কা,-উড়াও নি­শান,-ধর তর­বা­রি-ভা­ঙ্গ শি­বির-মার এজি­দ্-চল নগ­রে-দাও আগুন, পুড়ুক দা­মে­স্ক। আর ফি­রিব না-জগ­তের মুখ আর দে­খিব না। জয়না­­কে হা­রাইয়া শু­ধু প্রাণ লইয়া স্ব­দে­শেও যা­ইব না-এই প্র­তি­জ্ঞা। আজ গা­জী রহ­মা­নের এই স্থির প্র­তি­জ্ঞা।"
মো­হা­ম্মদ হা­নি­ফা গা­জী রহ­মা­নের বা­ক্যে সি­ংহ গর্জ­নের ন্যায় গর্জিয়া উঠি­লেন; আর-আর মহা­­থি­গণও উৎসা­­বা­ক্যে দ্বি­গুণ উৎসা­হা­ন্বিত হইয়া "সাজ সম­রে" "সাজ সম­রে" মু­খে বলি­তে বলি­তে মুহূর্ত­­ধ্যে প্র­স্তুত হই­লেন। ঘোর রো­লে বা­­না বা­জিয়া উঠিল। মো­হা­ম্মদ হা­নি­ফা অসি, চর্ম, তীর, খঞ্জর, কা­টা­রি প্র­ভৃ­তি­তে সজ্জিত হইয়া দু­­দু­লে আরো­হণ করি­লেন। সৈন্য­গণ সম­স্ব­রে ঈশ্ব­রের নাম করিয়া শি­বির হই­তে বহি­র্গত হই­লেন
সং­বা­­বা­হি­গণ এজি­দ্ সমী­পে কর­জোড়ে নি­বে­দন করিল, "মহ­রাজ! মো­হা­ম্মদ হা­নি­ফা বহু­সং­খ্যক সৈন্য­সহ মহা­তে­জে শি­বি­রা­ভি­মু­খে আসি­তে­ছেন, এক্ষ­ণে উপায়?-মন্ত্রী­বর মারওয়ান শি­বি­রে নাই-সৈন্য­গণও নি­রুৎসাহ-যু­দ্ধ­সা­জের কোন আয়োজন নাই। কু­ফা­ধি­­তির দু­র্দ­শায় সক­লেই ভয়ে আত­ঙ্কিত, উৎসাহ-উদ্যম কা­হা­রো নাই। নৈরা­শ্যের সহিত বি­ষা­­­লি­­রে­খা সৈন্য­­ণের বদ­নে দে­খা দিয়াছে।"
এজি­দ্ মহা­ব্য­স্ত হইয়া শি­বির বহি­র্ভা­গে গিয়া দে­খিল যে, প্রা­ন্ত­রের প্র­স্ত­­রা­শি চূর্ণ করিয়া বা­লু­কা­­ণা শূন্যে উড়াইয়া অসং­খ্য সৈন্য শি­বির আক্র­­ণে আসি­তে­ছে
এদি­কে মন্ত্রী­বর মারওয়ান ম্লা­­মুখ হইয়া উপ­স্থিত। বলিল-'জয়নাল বন্দি­গৃ­হে নাই, নগ­রেও নাই, বি­শেষ সন্ধা­নে জা­নি­লাম, জয়না­লের কোন সন্ধান নাই। মহা­বি­পদ! চতু­র্দি­কেই বি­পদ, সম্মু­খেও ঘোর বি­পদ! মহা­রাজ! সেই ঘো­­ণা প্র­কা­শেই এই আগুন জ্ব­লিয়াছে। মো­হা­ম্মদ হা­নি­ফার হঠাৎ শি­বির আক্র­মণ করি­বার কা­রণ আর কি­ছুই নহে- ঘো­­ণা-জয়না­লের প্রা­­­ণ্ডের ঘো­­ণা।"
এজি­দ্ মহা ভীত হইয়া বলিল, "এক্ষ­ণে উপায়? সৈন্য­­ণের মনের গতি আজ ভাল নহে! হা­নি­ফা­কে কোন কৌ­­লে ক্ষা­ন্ত করি­তে পা­রি­লে কাল দে­খিব। সৈন্য­­ণের হা­­ভাব দে­খিয়া আজ আমি এক প্র­কার হতাশ হইয়াছি।"
মারওয়ান বলিল, "এই­ক্ষ­ণে সে সকল কথা বলি­বার সময় নহে, শত্রু­গণ প্রায় আগত। জয়নাল আবে­দীন নগ­রে নাই, বন্দি­গৃ­হে নাই, এক­থা প্র­কাশ হই­লে যে কথা-শূলে চড়াইয়া তা­হার প্রা­­বধ করি­লেও সেই কথা। এখন এই উপ­স্থিত আক্র­মণ হই­তে রক্ষার উপায় করাই আব­শ্যক। বি­­ক্ষ­­লের যেরূপ রু­দ্র­ভাব, উগ্রমূর্তি দে­খি­তে­ছি, ইহা­তে কি যে ঘটি­বে বু­ঝি­তে­ছি না, চে­ষ্টার ত্রু­টি করি­বে না।"
মারওয়ান তখ­নই সন্ধিসূচক নি­শান উড়াইয়া দিল এবং জনৈক বি­শ্বা­সী দূতকে কয়েক­টি কথা বলিয়া সেই বী­­শ্রে­ষ্ঠ বী­­­ণের সম্মু­খে প্রে­রণ করিল
মো­হা­ম্মদ হা­নি­ফা এবং তাঁহার অপ­রা­পর আত্মীয়গণ দূতের প্র­তি এক­যো­গে অসি উত্তো­লন করিয়া বলি­লেন, "রা­খ্ তোর সন্ধি! রা­খ্ তোর সা­দা নি­শান!"
গা­জী রহ­মান ত্র­স্তে মো­হা­ম্মদ হা­নি­ফার সম্মু­খীন হইয়া বলি­লেন, "বা­­শা না­­দার! ক্ষা­ন্ত হউন!পরা­জিত শত্রু মহা­বী­রেরও বধ্য নহে-বি­শেষ দূত। রো­­­­বশ হইয়া রা­­বি­ধি রা­­­দে দলিত করি­বেন না।অস্ত্র কো­ষে আব­দ্ধ করুন। দূতব­রের প্রা­র্থ­না শু­নি­তেই হই­বে, গ্রা­হ্য করা-না-করা না­­দা­রের ইচ্ছা।"
হা­নি­ফা লজ্জিত হইয়া হস্ত সঙ্কু­চিত করি­লেন; তর­বা­রি পি­ধা­নে রা­খিয়া বলি­লেন, "গা­জী রহ­মান, তু­মি যথা­র্থই আমার বু­দ্ধি­বল। দু­র্দ­­নীয় ক্রো­ধেই লো­কে মূর্খ­তা প্র­কাশ করে-মা­নু­­কে নি­ন্দার ভা­গী করে।যা­হা হউক, তু­মি দূতব­রের সহিত কথা বল।"
এজি­দ্-দূত মহা সমা­রো­হে মো­হা­ম্মদ হা­নি­ফা­কে অভি­বা­দন করিয়া বলিল, "জয়নাল আবে­দী­­কে শূলে চড়াইয়া বধ করি­বার ঘো­­ণা রহিত করা গেল, শূলদ­ণ্ড এখ­নই উঠাইয়া ফে­লি­বে। আমা­দের সৈন্য­গণ মহা­ক্লা­ন্ত,-বি­না যু­দ্ধেই আজ আম­রা পরা­ভব স্বী­কার করি­লাম। যদি ইহা­তেই আপ­না­রা চি­রজয় মনে করেন, তবে মহা­রাজ এজি­দ্ তাঁহার হস্ত­স্থিত তর­বা­রি যা­হা ভূমি­তে রা­খিয়া দিয়াছেন, আর তা­হা হস্তে স্প­র্শ করি­বেন না। গলায় কু­ঠার বাঁধিয়া আগা­মী­­ল্য আপ­নার শি­বি­রে উপ­স্থিত হইয়া আত্ম­­­র্পণ করি­বেন।"
গা­জী রহ­মান বলি­লেন, "যদি জয়নাল আবে­দী­নের প্র­তি কো­নরূপ অত্যা­চার না হয় এবং তা­হার প্রা­ণের প্র­তিভূ মহা­রাজ এজি­দ্ হউন, তবে আম­রা আজ­কার মত কেন-যত দিন যু­দ্ধ ক্ষা­ন্ত রা­খি­তে ইচ্ছা করেন-সম্মত আছি। বি­না যু­দ্ধে, কী দৈববি­পা­কে, কী অপ্র­স্তু­­­নিত, কী অপা­­­তা হে­তু, পরা­ভব স্বী­কার করি­লে আম­রা তা­হা­তে জয় মনে করি না। যে সময় তো­মা­দের তর­বা­রির তেজ কম হই­বে, সমর-প্রা­ঙ্গণ হই­তে প্রা­ণভয়ে পলা­­তে থা­কি­বে, শৃ­গাল-কু­ক্কু­রের ন্যায় তাড়াই­তে থা­কিব, কো­থায় নি­শান, কো­থায় ব্যূহ, কো­থায় কে, কে স্ব­­ক্ষ, কে বি­­ক্ষ জ্ঞান থা­কি­বে না, রক্ত­স্রো­তে রঞ্জিত দেহ সকল ভা­সিয়া যা­­বে, কোন স্থা­নে তো­মা­দের সৈন্য দে­­­ণ্ড খণ্ডিত অশ্ব­দে­হে শো­ণিত-সং­যোগ জমাট বাঁধিয়া গড়াই­তে থা­কি­বে, কোন স্থা­নে দ্বী­পা­কার ধা­রণ করি­বে, শি­রশূন্য কব­ন্ধ সকল রক্তের ফোয়ারা ছু­টাইয়া না­চি­তে না­চি­তে হে­লিয়া-দু­লিয়া শব­দে­হের উপর পড়িয়া হাত-পা আছড়াই­তে থা­কি­বে, আম­রা বী­­­র্পে বিজয় নি­শান উড়াইয়া দা­মে­স্ক রা­­পা­টে জয়নাল আবে­দী­­কে বসাইয়া রক্ত­মা­খা শরী­রে িত তর­বা­রি সকল মহা­রাজ জয়নাল আবে­দী­নের সম্মু­খে রা­খিয়া মহা­রা­জা­ধি­রাজ সম্ভা­­ণে নত­শি­রে দণ্ডায়মান হইব,-তো­মা­দের মধ্যে যদি কেহ জী­বিত থা­কে, তবে সেও আমা­দের সহিত অভি­ষেক-ক্রিয়ায় যো­­দান করি­বে, নগ­রময় যখন অর্ধ­­ন্দ্র আর পূর্ণ তা­রা চি­হ্নিত পতা­কা সকল উড়িতে থা­কি­বে, দূতবর! সেই দিন যথা­র্থ জয়ী হই­লাম, মনে করিব। অন্য প্র­কার জয়ের আশা আমা­দের অন্ত­রে নাই। যাও দূতবর, তো­মার রা­জা­কে গিয়া বল-আম­রা যু­দ্ধে ক্ষা­ন্ত দি­লাম। যে­দিন তো­মা­দের সমর-নি­শান শি­বি­­শি­রে উড়িতে দে­খিব, ভে­রীর বা­­না স্ব­­র্ণে শু­নিব, সে­­দিন আমা­দের তর­বা­রির চা­ক্চি­ক্য, তী­রের গতি, বর্শার চাল, অশ্বের দা­পট, নি­শা­নের ক্রীড়া সক­লই দে­খি­তে পা­­বে। আজ ক্ষা­ন্ত দি­লাম। কি­ন্তু পু­­রায় বলি­তে­ছি, জয়না­লের প্রাণ তো­মা­দের রা­জার প্র­তিভূতে রহিল। যাও দূতবর, শি­বি­রে যাও। আম­রা শি­বি­রে চলি­লাম।"

⭐ FOR ANY HELP PLEASE JOIN

🔗 MY OTHERS CHANNELS

🔗 FOLLOW ME

🔗 MY WEBSITE

🔗 CALL ME
+8801819515141

🔗 E-MAILL
molakatmagazine@gmail.com

#উপন্যাস
#অনুবাদ
#মোলাকাত
#Molakat
#Novel
#Translation
#BanglaLiterature
#Literature
#সাহিত্য_ম্যাগাজিন
#ওয়েব_ম্যাগাজিন
#বাংলাসাহিত্য
#সাহিত্য
#বিষাধসিন্ধু
#মীর_মশাররফ_হোসেন

No comments

নির্বাচিত লেখা

আফসার নিজাম’র কবিতা

ছায়া ও অশ্বথ বিষয়ক খ-কবিতা এক/ক. সূর্য ডুবে গেলে কবরের ঘুমে যায় অশ্বথ ছায়া একচিলতে রোদের আশায় পরবাসী স্বামীর মতো অপেক্ষার প্রহর কাটায় প্রাচী...

Powered by Blogger.