বিষাদ সিন্ধু : মীর মশাররফ হোসেন_মহরম পর্ব : উপক্রমণিকা

মহরম পর্ব
মহানবী স.এর দৌহিত্রদ্বয় হযরত হাসান (রঃ) ও হযরত হোসেন (রঃ) এর চরম বিয়োগান্তক পরিণতি নিয়ে মীর মশাররফ হোসেন এর অমর উপন্যাস "বিষাদ সিন্ধু"। এর তিনটি পর্ব - "মহরম পর্ব, "উদ্ধার পর্ব", ও "এজিদ বধ পর্ব" প্রকাশিত হয় যথাক্রমে ১৮৮৫, ১৮৮৭ ও ১৮৯১ ইং সালে।
 
উপ­ক্র­­ণি­কা
যখন আরব-গগ­নে ইস­লাম-রবি মধ্যা­কা­শে উদিত, সম­স্ত আরব-ভূমি ইস­লাম-গৌ­­বে গৌ­­বা­ন্বিত এবং সক­লেই সেই প্র­ভু হজ­রত মো­হা­ম্ম­দের পদা­নত হইয়াছে; সেই সময় এক­দা পবি­ত্র ঈদোৎসব-দি­নে হজ­রত মো­হা­ম্মদ প্র­ধান প্র­ধান শি­ষ্য­­ণ্ড­লীর মধ্যে উপ­বে­শন করিয়া ধর্মে­­­দেশ প্র­দান করি­তে­ছেন। এমন সময় তদীয় দৌ­হি­ত্র অর্থাৎ মহা­বীর হয­রত আলী-এর দুই পু­ত্র-হজ­রত হা­সান হো­সেন বা­­­সু­লভ আগ্র­­­­তঃ কাঁদি­তে কাঁদি­তে মা­তা­­হের নি­কট বস­নভূষণ প্রা­র্থ­না করি­লেন
হজ­রত স্নে­­­শে দুই ভ্রা­তার গণ্ড­স্থ­লে চু­ম্বন কর­তঃ জি­জ্ঞা­সা করি­লেন, "কী রূপ বস­নে তো­­রা সন্তু­ষ্ট হই­বে?" হজ­রত হা­সান সবুজ রঙের হজ­রত হো­সেন লা­­­ঙের বসন প্রা­র্থ­না করি­লেন। তন্মুহূর্তেই স্ব­র্গীয় প্র­ধান দূত জি­­রা­ইল, প্র­ভু মো­হা­ম্ম­দের নি­কট উপ­স্থিত হইয়া পরম কা­রু­ণিক পর­মে­শ্ব­রের আদে­­বা­ক্য কহিয়া অন্ত­র্হিত হই­লেন। স্ব­র্গীয় সৌ­­ভে চতু­র্দিক আমো­দিত হইল। প্র­ভু মো­হা­ম্মদ ক্ষ­­কাল ম্লা­­মু­খে নি­স্ত­ব্ধ হইয়া রহি­লেন। শি­ষ্য­গণ তাঁহার তা­দৃশ অব­স্থা দে­খিয়া নি­তা­ন্তই ভয়াকুল হই­লেন। কী কা­­ণে প্র­ভু এরূপ চি­ন্তিত হই­লেন, কে­হই তা­হা কি­ছু স্থির করি­তে না পা­রিয়া বি­­ন্ন-নয়নে তাঁহার মু­­পা­নে চা­হিয়া রহি­লেন
পবি­ত্র বদ­নের মলি­­ভাব দে­খিয়া সক­লের নে­ত্রই বা­ষ্প-পরি­প্লুত হইল। কি­ন্তু কে­হই জি­জ্ঞা­সা করি­তে সা­­সী হই­লেন না। প্র­ভু মো­হা­ম্মদ শি­ষ্য­­ণের তা­দৃশ অব­স্থা দর্শ­নে মনের ভাব গো­পন করি­তে না পা­রিয়া জি­জ্ঞা­সা করি­লেন, "তো­­রা হঠাৎ এরূপ দু­­খিত বি­ষা­দিত হইয়া কাঁদি­তেছ কেন?"
শি­ষ্য­গণ কর­জোড়ে বলি­তে লা­গি­লেন, "প্র­ভুর অগো­চর কী আছে? ঘনা­­মে কি­­বা নি­শা­শে­ষে পূর্ণ­­ন্দ্র হঠাৎ মলি­­ভাব ধা­রণ করি­লে তা­রা­­লের জ্যো­তিঃ তখন কো­থায় থা­কে? আম­রা আপ­নার চির-আজ্ঞা­বহ। অক­স্মাৎ প্র­ভুর পবি­ত্র মু­খের মলি­­ভাব দে­খিয়াই আমা­দের আশ­ঙ্কা জন্মিয়াছে। যত­ক্ষণ আপ­নার সহা­স্য আস্যের ঈদৃশ বি­­দৃশ ভাব বি­দ্য­মান থা­কি­বে, তত­ক্ষণ ততই আমা­দের দু­­­বেগ পরি­­র্ধিত হই­বে।আম­রা বেশ বু­ঝিয়াছি, সা­মা­ন্য বা­ত্যা­ঘা­তে পর্বত কম্পিত হয় নাই, সা­মা­ন্য বায়ুপ্র­বা­হেও মহা­­মু­দ্রে প্র­বল তর­ঙ্গ উত্থিত হয় নাই। প্র­ভো! অনু­­ম্পা-প্র­কা­শে শী­ঘ্র ইহার হে­তু ব্য­ক্ত করিয়া অল্প­­তি শি­ষ্য­­­কে আশ্ব­স্ত করুন।"
প্র­ভু মো­হা­ম্মদ নম্র­ভা­বে কহি­লেন, "তো­মা­দের মধ্যে কা­হা­রো সন্তান আমার প্রা­ণা­ধিক প্রিয়তম হা­সান-হো­সে­নের পরম শত্রু হই­বে। হা­সা­­কে বি­­পান করাইয়া মা­রি­বে এবং হো­সে­­কে অস্ত্রা­ঘা­তে নি­ধন করি­বে, তা­হা­রই নি­­র্শ­­স্বরূপ আজ দুই ভ্রা­তা আমার নি­কট সবুজ লাল রঙের বসন প্রা­র্থ­না করিয়াছে।"
এই কথা শু­নিয়া শি­ষ্য­গণ নি­র্বা­ক্ হই­লেন। কা­হা­রো মু­খে এক­টিও কথা সরিল না। তাঁহা­দের কণ্ঠ রস­না ক্র­মে শু­ষ্ক হইয়া আসিল। কি­ছু­কাল পরে তাঁহা­রা বলি­তে লা­গি­লেন, "প্র­ভুর অবি­দিত কি­ছুই নাই।কা­হার সন্তা­নের দ্বা­রা এরূপ সা­­ঘা­তিক কা­র্য সং­­টিত হই­বে, শু­নি­তে পা­­লে তা­হার প্র­তি­কা­রের উপায় করি­তে পা­রি। যদি তা­হা ব্য­ক্ত না করেন, তবে আম­রা অদ্যই বি­­পান করিয়া আত্ম­বি­­র্জন করিব। যদি তা­হা­তে পা­­গ্র­স্ত হইয়া না­­কী হই­তে হয়, তবে সক­লেই অদ্য হই­তে আপন আপন পত্নী­­­কে একে­বা­রে পরি­ত্যাগ করিব। প্রাণ থা­কি­তে আর স্ত্রী-মুখ দে­খিব না, স্ত্রী­লো­কের নামও করিব না।"
প্র­ভু মো­হা­ম্মদ কহি­লেন, "ভাই সকল! ঈশ্ব­রের নিয়োজিত কা­র্যে বা­ধা দি­তে জগ­তে কা­হা­রো সা­ধ্য নাই; তাঁহার কলম রদ করি­তে কা­হা­রো ক্ষ­­তা নাই। তাঁহার আদেশ অল­ঙ্ঘ­নীয়। তবে তো­­রা-অব­শ্য­ম্ভা­বী ঘট­না স্ম­রণ করিয়া কেন দু­­খিত থা­কি­বে? নি­­­রা­ধি­নী সহ­­র্মি­ণী­­ণের প্র­তি শা­স্ত্র-বহি­র্ভূত কা­র্য করিয়া অব­লা­­ণের মনে কেন ব্য­থা দি­বে? তা­হাও তো মহা­পাপ! তো­মা­দের কা­হা­রো মনে দু­ঃখ হই­বে বলিয়াই আমি তা­হার মূল বৃ­ত্তা­ন্ত প্র­কাশ করি­তে ইত­স্তত করি­তে­ছি। নি­তা­ন্ত পক্ষে যদি শু­নি­তে বা­­না হইয়া থা­কে, বলি­তে­ছি-শ্র­বণ কর। তো­মা­দের মধ্যে এই প্রিয়তম মা­বিয়ার এক পু­ত্র জন্মি­বে; সেই পু­ত্র জগ­তে এজি­দ্ না­মে খ্যাত হই­বে; সেই এজি­দ্ হা­সান-হো­সে­নের পরম শত্রু হইয়া প্রা­­বধ করা­­বে। যদিও মা­বিয়া পর্য­ন্ত বি­বাহ করেন নাই, তথা­পি সেই অসীম জগ­দ্বি­ধান জগ­দী­শ্ব­রের আজ্ঞা লঙ্ঘন হই­বার নহে, কখ­নোই হই­বে না। সেই অব্য­ক্ত সু­কৌ­­­­ম্প­ন্ন অদ্বি­তীয় প্র­ভুর আদেশ কখ­নোই ব্য­র্থ হই­বে না।"
মা­বিয়া ধর্ম সা­ক্ষী করিয়া প্র­তি­জ্ঞা করি­লেন, "জী­বন থা­কি­তে বি­বা­হের নামও করিব না; নি­জে ইচ্ছা করিয়া কখ­নো স্ত্রী­লো­কের মুখ পর্য­ন্ত দে­খিব না।"
প্র­ভু মো­হা­ম্মদ কহি­লেন, "প্রিয় মা­বিয়া! ঈশ্ব­রের কা­র্য,-তো­মার মত ঈশ্ব­­­ক্ত লো­কের এরূপ প্র­তি­জ্ঞায় আব­দ্ধ হওয়া নি­তা­ন্ত অনু­চিত। তাঁহার মহি­মার পার নাই, ক্ষ­­তার সী­মা নাই, কৌ­­লের অন্ত নাই।" এই সকল কথার পর সক­লেই আপন আপন বা­টী­তে চলিয়া গে­লেন
কি­ছু­দিন পরে এক­দা মা­বিয়া মূত্র­ত্যাগ করিয়া কু­লুখ (কু­লুখ-ঢিল, পা­নির পরি­­র্তে ঢিল ব্য­­হার করা শা­স্ত্র­­ঙ্গত) লইয়াছেন, সেই কু­লুখ এমন অসা­ধা­রণ বি­­সং­যু­ক্ত ছিল যে, তি­নি বি­ষের যন্ত্র­ণায় ভূতলে গড়াগড়ি দি­তে দি­তে অস্থির হইয়া পড়িলেন। বন্ধু­বা­ন্ধব সক­লের কর্ণেই মা­বিয়ার পীড়ার সং­বাদ গেল। অনে­করূপ চি­কিৎসা হইল; ক্র­মশ বৃ­দ্ধি ব্য­তীত কি­ছু­তেই যন্ত্র­ণার হ্রাস হইল না। মা­বিয়ার জী­­নের আশায় সক­লেই নি­রাশ হই­লেন। ক্র­মে ক্র­মে তদ্বিষয় প্র­ভু মো­হা­ম্ম­দের কর্ণ­গো­চর হইল, তি­নি মহা­ব্য­স্তে মা­বিয়ার নি­­টে আসিয়া ঈশ্ব­রের নাম করিয়া বি­­সং­যু­ক্ত স্থা­নে ফুৎকার প্র­দা­নে উদ্যত হই­লেন
এমন সময় স্ব­র্গীয় দূত আসিয়া বলি­লেন, "হে মো­হা­ম্মদ, কী করি­তেছ? সা­­ধান! সা­­ধান!ঈশ্ব­রের নাম করিয়া মন্ত্রপূত করিয়ো না। সক­লই ঈশ্ব­রের লী­লা। তো­মার মন্ত্রে মা­বিয়া কখ­নোই আরো­গ্য­লাভ করি­বে না। সা­­ধান! ইহার সমু­চিত ঔষধ স্ত্রী-সহ­বাস। স্ত্রী-সহ­বা­­মা­ত্রেই মা­বিয়া বি­ষম বিষ-যন্ত্র­ণা হই­তে মু­ক্তি­লাভ করি­বে। উহা ব্য­তীত বি­ষের যন্ত্র­ণা নি­বা­­ণের ঔষধ জগ­তে আর দ্বি­তীয় নাই।" এই কথা বলিয়া স্ব­র্গীয় দূত অন্ত­র্হিত হই­লেন
প্র­ভু মো­হা­ম্মদ শি­ষ্য­­­কে বলি­তে লা­গি­লেন, "ভাই সকল! রো­গের ঔষধ নাই। ইহ­­­তে ইহার উপ­যু­ক্ত চি­কিৎসা নাই। এক­মা­ত্র উপায় স্ত্রী-সহ­বাস। যদি মা­বিয়া স্ত্রী-সহ­বাস করি­তে সম্মত হন, তবেই প্রা­­রা হই­তে পা­রে।" মা­বিয়া স্ত্রী-সহ­বা­সে অস­ম্মত হই­লেন। 'আত্ম­­ত্যা মহা­পাপ' প্র­ভু কর্তৃক এই উপ­দেশ শু­নি­তে লা­গি­লেন। পরি­শে­ষে সা­ব্য­স্ত হইল যে, অশী­তি­­র্ষীয়া কোন বৃ­দ্ধা স্ত্রী­কে শা­স্ত্রা­নু­সা­রে গ্র­হণ করিয়া তা­হার সহিত সহ­বাস করি­বেন। কা­র্যেও তা­হাই ঘটিল। বি­ষম রোগ হই­তে মা­বিয়া মু­ক্ত হই­লেন। জী­বন রক্ষা হইল
অসীম করু­ণাময় পর­মে­শ্ব­রের কৌ­­লের কণা­মা­ত্র বু­ঝিয়া উঠা মা­­­প্র­কৃ­তির সা­ধ্য নহে। সেই অশী­তি­­র্ষীয়া বৃ­দ্ধা স্ত্রী কা­­ক্র­মে গর্ভ­­তী হইয়া যথা­সময়ে এক­টি পু­ত্র­­ন্তান প্র­সব করি­লেন। মা­বিয়া পূর্ব হই­তে স্থি­­­ঙ্ক­ল্প করিয়াছি­লেন যে, যদি পু­ত্র হয়, তখ­নই তা­হা­কে মা­রিয়া ফে­লি­বেন; কি­ন্তু পু­ত্রের সু­কো­মল বদ­­­ণ্ড­লের প্র­তি এক­বার নয়ন-গো­চর করি­বা­মা­ত্রই বৈরী­ভাব অন্তর হই­তে একে­বা­রে তি­রো­হিত হইল। হৃদয়ে সু­­ধুর বাৎসল্য­ভা­বের আবি­র্ভাব হইয়া তাঁহার মন আক­র্ষণ করিল। তখন পু­ত্রের প্রাণ হরণ করি­বেন কি, নি­জেই পু­ত্রের জন্য প্রাণ দি­তে প্র­স্তুত। আপন প্রাণ হই­তেও তি­নি এজি­দ্কে অধিক ভা­­বা­সি­তে লা­গি­লেন
বয়োবৃ­দ্ধির সহিত ভা­­বা­সাও বৃ­দ্ধি পা­­তে লা­গিল। কি­ন্তু সময়ে সময়ে সেই নি­দা­রুণ হৃদয়বি­দা­রক বা­ক্য মনে করিয়া নি­তা­ন্তই দু­­খিত হই­তেন। কি­ছু­দিন পরে মা­বিয়া দা­মে­স্ক নগ­রে স্থায়ীরূপে বাস করি­বার বা­­না প্র­ভু মো­হা­ম্মদ মা­­নীয় আলীর নি­­টে প্র­কাশ করিয়া অনু­­তি প্রা­র্থ­না করি­লেন। আরো বলি­লেন, "এজি­দের কথা আমি ভু­লি নাই। হা­সান-হো­সে­নের নি­কট হই­তে তা­হা­কে দূরে রা­খি­বার অভি­লা­ষেই আমি মদি­না পরি­ত্যাগ করি­তে সঙ্ক­ল্প করি­তে­ছি।"
মা­­নীয় আলী সর­­হৃদয়ে সন্তু­ষ্ট­চি­ত্তে জ্ঞা­তি-ভ্রা­তা মা­বিয়ার প্রা­র্থ­না গ্রা­হ্য করিয়া নিজ অধি­কৃত দা­মে­স্ক নগর তাঁহা­কে অর্পণ করি­লেন। প্র­ভু মো­হা­ম্মদ কহি­লেন, "মা­বিয়া দা­মে­স্ক কেন, এই জগৎ হই­তে অন্য জগ­তে গে­লেও ঈশ্ব­রের বা­ক্য লঙ্ঘন হই­বে না।" মা­বিয়া লজ্জিত হই­লেন, কি­ন্তু পূর্ব­­ঙ্ক­ল্প পরি­ত্যাগ করি­লেন না। অল্প­দি­­সের মধ্যে তি­নি সপ­রি­বা­রে মদি­না পরি­ত্যাগ করিয়া দা­মে­স্ক নগ­রে গমন করি­লেন এবং তত্র­ত্য রা­­সি­­হা­­নে উপ­বে­শন করিয়া প্র­জা­পা­লন ঈশ্ব­রের উপা­­নায় অধি­কা­ংশ সময় যা­পন করি­তে লা­গি­লেন। এদি­কে প্র­ভু মো­হা­ম্মদ হি­­রি ১১ সনের ১২ই রবি­উল আউয়াল সো­­বার বে­লা সপ্তম ঘটি­কার সময় পবি­ত্র-ভূমি মদি­নায় পবি­ত্র দেহ রা­খিয়া স্ব­র্গ­বা­সী হই­লেন
প্র­ভুর দে­­ত্যা­গের ছয় মাস পরে বি­বি ফা­তে­মা (প্র­ভু­­ন্যা, হা­সান-হো­সে­নের জন­নী, মহা­বীর আলীর সহ­­র্মি­ণী) হি­­রি ১১ সনে পু­ত্র স্বা­মী রা­খিয়া জা­ন্নাত (বে­হে­শ্তের নাম) বা­সি­নী হই­লেন। মহা­বীর হজ­রত আলী হি­­রি ৪০ সনের রম­জান মা­সের চতু­র্থ দি­বস রবি­বা­রে দে­­ত্যাগ করেন। তৎপরেই মহা­মা­ন্য ইমাম হা­সান মদি­নার সি­­হা­­নে উপ­বে­শন করিয়া ধর্মা­নু­সা­রে রা­জ্য­পা­লন করি­তে লা­গি­লেন। দা­মে­স্ক নগ­রে এজি­দ্ বয়ঃপ্রা­প্ত হই­লে পরি­­র্ণিত ঘট­না শু­রু হইল

⭐ FOR ANY HELP PLEASE JOIN

🔗 MY OTHERS CHANNELS

🔗 FOLLOW ME

🔗 MY WEBSITE

🔗 CALL ME
+8801819515141

🔗 E-MAILL
molakatmagazine@gmail.com

No comments

নির্বাচিত লেখা

আফসার নিজাম’র কবিতা

ছায়া ও অশ্বথ বিষয়ক খ-কবিতা এক/ক. সূর্য ডুবে গেলে কবরের ঘুমে যায় অশ্বথ ছায়া একচিলতে রোদের আশায় পরবাসী স্বামীর মতো অপেক্ষার প্রহর কাটায় প্রাচী...

Powered by Blogger.