আমার প্রথম বই_শাহেদ আলী

 
গল্প লিখতে শুরু করেছিলাম যখন আমি মাইনর স্কুল পড়ি তখন। আমার প্রথম গল্প ছাপা হয়েছিল কলকাতার মাসিক সওগাতে সে সময়ে আমি সুনামগঞ্জ গভর্নমেন্ট জুবলী হাই স্কুলের অষ্টম শ্রেণীর ছাত্র। লেখার ব্যাপারে সাহায্য করার কেউ ছিল না। নিজের খেয়ালে লিখতাম গোপনে গোপনে; কেউ জানত না, কাউকে জানতে দিতাম না। একবার কি মনে করেসওগাতেএকটি গল্প পাঠিয়ে দিই। তারপর তার কথা প্রায় ভুলেই যাই।
 
স্কুলে একদিন ইংরেজির ক্লাস হচ্ছে। ইংরেজির শিক্ষক আলী আহমদ এসে ঢুকলেন ক্লাসে। রোল কলের আগেই তাকালেন আমার মুখের দিকে আর রহস্য হাসি হেসে বললেন, কি হে ডুবে ডুবে পানি খাওয়া হচ্ছে দেখছি। সামনের বেঞ্চেই বসেছিলাম। আমি একেবারে সংকুচিত হয়ে পড়্। না জানি আমার কোন অপরাধ ধরা পড়ে গেছে স্যারের কাছে। আমি মাথা নিচু করে থাকি। আমার বন্ধুরা আমার দিকে কৌতুহলী দৃষ্টিতে তাকাতে শুরু করে। ইতোমধ্যে স্যার রোল কলের খাতার ভেতর থেকে র্যাপিং পেপারে মোড়া একটি প্যাকেট বের করেছেন। সেটি আমার দিকে এগিয়ে দিয়ে বললেন কনগ্রেচুলেশন, ধন্যবাদ। আমি প্যাকেটটি হাতে নিয়ে বেঞ্চে এসে বসি। কিছু বুঝতে পারছি না। স্যার কি আমার সাথে রসিকতা করছেন! স্যার বললেন- তোমার গল্প ছাপা হয়েছে, পড়লাম। ক্লাসের মধ্যে যেন বোমা ফাটলো। আমি ভাল ছাত্র, ক্লাসে আমি সব সময় বাংলায় বেশি নাম্বার পেতাম। আমার বন্ধুরা সবাই জানত। কিন্তু আমি যে তলে তলে একজন লেখক হয়ে উঠছি তা এরা জানত না। প্যাকেটটি আমার হাত থেকে ছো মেরে নিয়ে গেল এক বন্ধু। তারপর তার ভেতর থেকে বের করে দুকপিসওগাত’- লেখকের কপি। আমার লেখা গল্প ছাপা হয়েছে; প্রথম গল্প, গল্পের নামঅশ্রু
 
গল্প লিখতাম গোপনে। একান্তই নিজস্ব ব্যাপার।সওগাতলেখাটি ছেপে দিয়ে আমাকে এভাবে বামাল করে দিবে ধরিয়ে দেবে, তা আমি আশা করিনি। তাই প্রথমটা বেশ বেকুব বনে গেলাম শিক্ষক এবং বন্ধুদের কাছে। তার সঙ্গে আরেকটা ব্যাপার ঘটল এক অনাস্বাদিত আনন্দের অভিজ্ঞতা। সে অভিজ্ঞতাও আমার একান্তই নিজস্ব ব্যাপার হয়ে রইল। কাউকে জানতে দিলাম না। আমি আরও চুপ করে গেলাম। কিন্তু লুকিয়ে লুকিয়ে লেখা চালাতে লাগলাম এবং গোপনে লেখা পাঠাতে শুরু করলাম সওগাতে মোহম্মাদীতে। প্রত্যেক লেখাই ছাপা হলো। অনেক পাঠক মোবারকবাদ জানিয়ে আমাকে চিঠি পাঠাতে শুরু করল। সম্পাদকরাও লিখতেন, গল্পের জন্য তাগিদ দিয়ে। সবচেয়ে বেশি চিঠি লিখতেন আফসার উদ্দিন আহম্মদ। উচ্ছ্বাসিত প্রশংসায়ভরা থাকত তার চিঠিগুলো। আমি কিন্তু লিখতাম আমার মনের খুশিতে। আমার চেনাজানা মানুষে সুখ দুঃখ, আনন্দ বেদনা জীবন সংগ্রাম ভাষা পেতে চাইত আমার লেখায়। আর তাতে একটা নতুন স্বাদ পেতেন পাঠকরা।
 
পাকিস্তান প্রতিষ্ঠিত হবার পর চলে আসি ঢাকায়- সিলেট থেকে ঢাকা। ঢাকার বিভিন্ন কাগজে ছাপা হলো আমার অনেকগুলো গল্প। এভাবে বেশ কিছু লেখা জমে উঠল আমার বন্ধু বান্ধবদের অনেকেই বলতে লাগল- তোমার একটা গল্পের বই প্রকাশিত হওয়া উচিত। সবে মাত্র পাকিস্তান হয়েছে। কারা যে বই পুস্তক ছাপে তাও জানি না; কোন প্রকাশকের সাথে আমার পরিচয় নেই। তাছাড়া, বই প্রকাশের কোন আগ্রহ উৎসাহ আমি নিজেও কোনদিন বোধ করছিলাম না। নামের মোহ ছিল না কখনো। বিশ্বাস প্রত্যয়েব বসে কাজ করেছি; অন্যদের এগিয়ে দিয়ে নিজে থেকেছি পিছনে। আর অর্থ সে কে না চায়? টাকা পয়সার প্রয়োজন আছে, কিন্তু এই প্রয়োজনকে যখন কেউ বড় করে তুলতে চায় তখন আমি বিব্রত বোধ করি। তাই বই ছাপিয়ে কী হবে, এই প্রশ্ন মনে জাগত। প্রায় সবকটি গল্পই তো পত্র পত্রিকায় ছাপা হয়েছে; পাঠকেরা সে সব গল্প পড়েছেন। কারো হয়ত ভাল লেগেছে আবার কারো হয়ত ভাল লাগেনি; আমার দায়িত্ব ফুরিয়েছে- আমার মনের ভাবনা তখন অনেকটা এই রকম। কাজেই বই ছাপানোর ব্যাপারে তেমন কোন উদ্যোগই ছিল না, বলা যায়। কিন্তু তাই বলে বন্ধু বান্ধবদের পিড়াপিড়ি থেমে গেল না। ফররুখ ভাইত দেখলেই বকাবকি শুরু করতেন।জিবরাইলের ডানাগল্পটি নিয়ে তার নিজেরই যেন গর্বের অন্ত ছিল না। আমাদের মধ্যে কেউ এরকম গল্প লিখতে পেরেছে এই নিয়ে তার গর্ব। আমার কাছে লেখার কপি প্রায় একটাও ছিল না, মহাফ্যাসাদে পড়লাম। তখন আমি বগুড়া কলেজে অধ্যাপনা করি। ঢাকা ছেড়ে চলে গেছি। কোত্থেকে এবং কেমন করে যোগার করা যাবে এসব লেখা? কেই বা কপি করে দেবে? নিজে কপি করার কথা ভাবলে কুঁকড়ে যাই। সহস দিল চেমন, আমার স্ত্রী- বলল আমরা প্রেস কপি তৈরি করে দেবো। তবু তোমার বই ছাপতে দাও। চেমনের ছোট বোন মমতাজও এগিয়ে এলো। সে নিজেও গল্প লেখে, তার হাতের লেখা খুব সুন্দর। জেবু, বিভাগপূর্বকালে সিলেটে প্রভাতী পত্রিকায় আমার সাথে কাজ করত। সে এল ঢাকায় পড়তে; সেও বলল- কয়েকটি গল্প কপি করে দেবে। আমার এক মামাত ভাই নাম শফির উদ্দিন, তখন সিলেটের হাই মাদ্রাসার ছত্র; সেও বলল- সে সিলেট কেন্দ্রীয় মুসলিম সাহিত্য সংসদ লাইব্রেরির সংগ্রহেসওগাতমোহাম্মাদী যে কপিগুলো আমার লেখা আছে তা থেকে প্রয়োজনীয় গল্পগুলো কপি করে দেবে। এভাবেই আমার প্রথম গল্পগ্রন্থের প্রেস কপি তৈরি হলো। কেবলনানির ইন্তেকালগল্পটি নেয়া হলো আমার অপ্রকাশিত পাণ্ডুলিপি থেকে। এক ছুটিতে এসে প্রেসকপি, সম্ভবত গফুরের হাতে দিয়ে আবার বগুড়া চলে যাই। আমার অনুপস্থিতিতেই ছাপা হলো আমার প্রথম গল্পের বইজিবরইলের ডানা
 
তখনকার দিনে পঞ্চাশ, লালবাগ রোডে ছিল একটি প্রেস। প্রেসের নামতমদ্দুন প্রেস ঢাকায় তখন ভাল কোন প্রেস ছিল না বললেই চলে। তমদ্দুন প্রেসই ছিল মোটমুটি একটা ভাল প্রেস। প্রেসের স্বত্বাধিকারী বন্ধুবর তৈয়বুর রহমান নিজে এম.. পাস ভদ্র, আদর্শনিষ্ঠ, সুধী, সজ্জন। ব্যবসার খাতিরে নন, সাহিত্যের পৃষ্ঠপোষকতার তাগিদেই তিনি এক সঙ্গে দুটি পুস্তক প্রকাশ করেন। তার প্রেস থেকে ফররুখ ভাইয়েরসাত সাগরের মাঝি’ ‘সিরাজাম মুনীরাএবং আমারজিবরাইলের ডানাপ্রকাশিত হয়। প্রেস থেকে ছাপা হত আব্দুল মান্নান সৈয়দ সম্পাদিত মাসিকতাহজীব ওখানেই প্রথম বোরহানউদ্দিন খান জাহাঙ্গীরকে দেখি। তখন তার বয়স খুবই অল্প। মান্নান ভাই তাকে খুব স্নেহ করতেন। জিবরাইলের ডানা এইতমদ্দুনসংস্করণ ছাপা হয় ১৯৫৩ সালের জুন মাসে- হিজরি ১৩৭২ সালের রমজান মাসে। বইয়ের প্রচ্ছদ এঁেকছিলেন কাজী আবুল কাসেম। আমি আমার প্রথম গল্প উৎসর্গ করেছিলাম আমার আব্বার স্মৃতির উদ্দেশে। আমি যে দিন আইএ টেস্ট পরীক্ষা দিয়ে উঠেছি সেদিনই তিনি
ইন্তেকাল করেন। তিনি ছিলেন পুঁথি সাহিত্য সঙ্গীতের ভক্ত। যতদুর মরে পড়ে পাকিস্তান সৃষ্টির পরজিবরাইলের ডানা ছিল ঢাকায় প্রকাশিত একমাত্র গল্পপ্রন্থ। আমার এই ধারণা ভুলও হতে পারে। বৃটিশ আমলে আমি যখন গল্পের জগতে প্রবেশ করি তখন গল্প লিখতেন আবু রুশদ মতিন উদ্দিন, সৈয়দ ওয়ালিউল্লাহ, শামসুদ্দিন আবুল কালাম, শোয়েব আহম্মদ, শওকত ওসমান, মুবিনউদ্দিন আহম্মদ, আবুল হক, ফাতেহ লোহানী, কাজী আফসার উদ্দিন আহম্মদ প্রমুখ। তাদের বেশির ভাগ লেখাই ছাপা হত পত্র পত্রিকায়। আবু রুশদ এররাজধানীতে ঝড় আমলেই ছাপা হয়েছিল। সৈয়দ ওয়ালি উল্লাহরনয়ন চারাএবং শামসুদ্দিন আবুল কালামেরপথ জানা নেইসম্ভবত পরে ছাপা হয়েছিল।
 
সেদিন মুসলিম জাতি-সত্তার নব উন্মেষের কাল। পাঠক মহলে আমাদের চাহিদা ছিল প্রচুর কিন্তু উৎপাদন এবং সরবরাহ ছিল সীমিত। তখনকার দিনে কথা সহিত্যের বাজার মাত করে রেখেছিল বুদ্ধদেব বসু, মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়, নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়, তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যা, অচিন্তসেন গুপ্ত, অন্নদাশঙ্কর, প্রবোধ সানাল প্রমুখ। রবীন্দ্রনাথের গল্পগুচ্ছ তো ছিলই। তার উপর শরৎচন্দ্রের উপন্যাস। সাহিত্য ক্ষেত্রে রীতিমত একটা প্লাবন বলা যায়। তাদের গল্প, উপন্যাসই ছাপা হত বই আকারে; তাদের লেখায় তাদের সমাজের কথাই থাকত, আমরা ছিলাম অনুপস্থিত। আমরা যারা আমাদের জীবন নিয়ে সাহিত্য সুষ্টি করতে কলম ধরেছিলাম, তাদের প্রায় সব লেখাই ছড়িয়ে ছিটিয়ে ছিল বিভিন্ন পত্র পত্রিকায়। আমাদের প্রকাশকেরা তাদের বই পুস্তক প্রকাশে আগ্রহী ছিলেন না। পাঠ্যপুস্তক এবং নোট বই প্রকাশেই তারা ছিল উৎসাহী। তাদের বিচার বিবেচনা ছিল অর্থনীতির; সাহিত্য সংস্কৃতির পৃষ্ঠপোষকতাকে তারা অর্থকরী মনে করত না। তড়িৎ টাকাকড়ি আসাত বই আর নোট ছাপিয়ে। আর তারা এই পথই বেছে নিয়েছিলেন।
 
জিবরাইলের ডানাপ্রকাশিত হলে, সেদিন বেশ সাড়া পড়ে গিয়েছিল। আজাদ সম্পাদক আবুল কালাম শামসুদ্দিন দীর্ঘ এক সমালোচনা লিখেছিলেন আজাদে; উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেছিলেন।নানির ইন্তেকালবাদে এই সংকলনের সব কটি গল্পই, ঢাকা কলকাতার পত্র-পত্রিকায় ছাপা হয়েছিল।জিবরাইলের ডানাগল্পটি ছাপা হয়েছিল আমারই সম্পাদিত সৈনিকের এক বিশেষ সংখ্যায়। সৈয়দ মকসুদ আলী তখন গল্প লিখতেন, গল্পটি পড়ে তিনি বললেন- আপনি কি লিখেছেন? পড়তে পড়তে মনে হলো ডিএইচ লরেন্সের একটি গল্প পড়ছি। তার মনে হয়েছিল গল্পটি লরেন্সের একটি গল্পের অনুকরণে লেখা। আজ যেখানে শহীদমিনার হয়েছে সেখানে আমাকে জড়িয়ে ধরে আমার বন্ধু মাহমুদ মোকাররম হোসেন বলল- আমাদের কথা সাহিত্য এখান থেকেই শুরু হবে। যে নীল আকাশপড়ে দীর্ঘ চিঠি লিখলেন আশরাফ সিদ্দিকীকে বলল আমাদের উপন্যাস নেই তার মতে এটি গল্প হলেও আসলে একটি উপন্যাস। আবুল কালাম শামসুদ্দিন লিখলেন যে নীল আকাশ’ -এর মত সংগ্রহ বাংলা সাহিত্যে গল্প নেই! গিয়েছিলাম খুলনা বাগেরহাট; এক পাঠক বললেন- ‘আতশীগল্পের চরিত্রটি কি আপনার কল্পনার সৃষ্টি? কেন বলুন তো? জানতে চাইলাম আমি।আমার পরিচিত একটি মেয়ের সাথে হুবুহু মিলে যাচ্ছে, মনে হয় আপনি ওকে চিনেন বা ওর কথা শুনেছেন। আমি বললাম- আমার বাড়ি তো সিলেট আর আমি এই প্রথম এসেছি বাগেরহাট। কবি হাবিবুর রহমান বললেন- আপনারফসল তোলার কাহিনিযখনই পড়ি আমি কাহিনির সেই বিচিত্র পরিবেশে হারিয়ে যাই। আলাউদ্দিন আল আজাদ বললেন- ‘ফসল তোলার কাহিনিলিখেছেন সম্পন্ন চাষিকে নিয়ে- এতে সবর্হারার সংগ্রাম চিত্রিত হয়নি। আতয়ার রহমান বললেন- এই বইয়ের সেরা গল্পনানির ইন্তোকালকিন্তু কেউ তা বুঝতে পারল না। এমনি নানা জনের নানা মত। শান্তি নিকেতন থেকে অন্নদাশঙ্কর লিখলেন বইয়ের গল্পটি নিঃসন্দেহে একটি সেরা গল্প। ধরনের লেখা গল্প আগে কখনো চোখে পড়েনি। আপনার লেখায় রস আছে, রঙ আছে আর জীবনের সঙ্গে আপনার পরিচয়টা নিবিড়। ছোট গল্পের সত্যিকার স্বাদ আজকাল কয়টা গল্পেই বা পাই, বেশির ভাগই তো রিপোর্ট আর নালিশ। আপনার গল্প সু-স্বাদু। সৈয়দ মুজতবা আলী লিখলেনআপনার দেখার এবং বলার ভঙ্গি এতই আধুনিক যে সেই ভঙ্গির ভালমন্দ বিচার করার শাস্ত্রাধিকার আমার নেই। আর সত্যজিৎ রায় লিখলেন-‘গল্পটির জন্য [জিবরাইলের ডানা] আরেকবার আপনাকে ধন্যবাদ জানাই। এটি আমি আমার বহু পরিচিতকে পড়িয়েছি এবং ভবিষ্যতেও অনুমোদন করব।
 
জিবরাইলের ডানাগল্পটি এবং আরো কয়েকটি গল্প, উভয় বাংলার বহু সংস্করনে স্থান পায়। দেশের সব কটি বিশ্ববিদ্যালয়ে ডিগ্রি এবং ইন্টারমিডিয়েট পর্যায়ের পাঠ্যপুস্তকের অর্ন্তভূক্ত হয়। ইংরেজি, উর্দু রুশ ভাষায় অনূদিত হয়। আফ্রো-এশিয়ান বুক ক্লাবের প্রথম বইআন্ডার দ্যা গ্রীন ক্যানোপি'তে সঙ্কলিত হয়। বহু পত্রিকা সাময়িক পত্রে ছাপা হয়, এবং একটি রুশ সংকলনে গৃহীত হয়। এই বইয়ের অনেকগুলো গল্প উর্দুতে অনুদিত হয়ে তখনই প্রকাশিত হয়েছিল। বন্ধুবর তৈয়বুর রহমান পুস্তক প্রকাশ করলেন বটে কিন্তু আদতেই তিনি পুস্তক ব্যবসায়ী নন। বইগুলো পড়ে থাকল তার গুদামে; বাজারজাত করা এবং প্রচারের কোন ব্যবস্থাই হলো না। ফররুখ ভাই বার বার তাগিদ দিতেন, বইটি আবার ছাপ। বহু বছর পর . হাসান জামানজিবরাইলের ডানা দ্বিতীয় মুদ্রণ প্রকাশ করেন, বিএন -এর থেকে। তৃতীয় মুদ্রণ প্রকাশ করে পুঁথিঘর। চতুর্থ মুদ্রণ হয় ২০০১ সালে, গতিধারা থেকে। প্রকাশক- সিকদার আবুল বাশার।

⭐ FOR ANY HELP PLEASE JOIN

🔗 MY OTHERS CHANNELS

🔗 FOLLOW ME

🔗 MY WEBSITE

🔗 CALL ME
+8801819515141

🔗 E-MAILL
molakatmagazine@gmail.com

No comments

নির্বাচিত লেখা

আফসার নিজাম’র কবিতা

ছায়া ও অশ্বথ বিষয়ক খ-কবিতা এক/ক. সূর্য ডুবে গেলে কবরের ঘুমে যায় অশ্বথ ছায়া একচিলতে রোদের আশায় পরবাসী স্বামীর মতো অপেক্ষার প্রহর কাটায় প্রাচী...

Powered by Blogger.